হেরেছে মাফিয়া সরকার জিতেছে কর্নেল শহীদ-ড.রাজু আহমেদ দিপু

কর্নেল মো: শহীদ উদ্দীন খান বর্তমান সরকারের এক আতঙ্কের নাম।যিনি শেখ হাসিনাকে মাদার অফ মাফিয়া নাম দিয়ে সারা বিশ্বের কাছে প্রমাণ করেছেন বাংলাদেশে একনায়কতন্ত্রের মাফিয়া সন্ত্রাসী দিয়ে দেশ চালাচ্ছেন শেখ হাসিনা।সরকার কর্নেল শহীদ উদ্দীনের খানের ভাইদের গুম ও মিথ্যা মামলায় নির্যাতন করেছে।উনার সাথে আপোষ করার জন্য সরকার অনেক চেষ্টা করেছে এমনকি জেনারেল তারিক সিদ্দিক ল্ন্ডনে দুইবার এসে দীর্ঘ দিন ধরে চেষ্টা করেছিলেন উনার সাথে আপোষ করার জন্য কিন্তু তিনি রাজি হয়নি। বাংলাদেশের রাজনীতি ও নাগরিকদের অধিকার ধ্বংস করেছে এই মাফিয়া শেখ হাসিনার সরকার।আন্তর্জাতিক ভাবে শেখ হাসিনা ও জেনারেল তারিক সিদ্দিকির গুম ও গণহত্যার বিষয় গুলো আজ উন্মোচন করতে সক্ষম হয়েছেন কর্নেল শহীদ উদ্দীন খান।উনি লড়াই করে যাচ্ছেন গণঅভ্যুত্থান ও নতুন সংবিধানের জন্য যেন দেশের প্রতিটি নাগরিক সমান অধিকার পেতে পারে।যেন নতুন সংবিধান এর মাধ্যমে দেশের সকল নাগরিকদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা যায়।যারা দেশ চালাবে যে কোন মন্ত্রী এমনকি প্রধানমন্ত্রীও যদি কোন অন্যায় বা অপরাধ করে তার শাস্তি যেন সাথে সাথে করা যায় বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর মতন।দেশের দুর্নীতি ও অপরাধ মুক্ত করে একটি নিরাপদ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা যেন ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনগণ তাদের পছন্দ মতন সরকার গঠন করতে পারে।সরকারের প্রতিপক্ষ এখন জনগণ তাই যারাই জনগণের অধিকারের জন্য প্রতিবাদ করছে তাদেরকে মাফিয়া সরকার নানান ধরনের চারিত্রিক মিথ্যা রটনা কিংবা মিথ্যা মামলা দিয়ে অপদস্ত ও দমন নিপীড়ন চালাচ্ছে।দেশ মুক্তি বিপ্লব এর মূখপাত্র কর্নেল মো: শহীদ উদ্দীন খান (অব:) পিএসসি, বাংলাদেশের নাগরিকদের মাফিয়া ও দেশদ্রোহী সরকারের কাছ থেকে রক্ষা করার জন্য গণঅভ্যুত্থানের জন্য সবাইকে প্রস্তুতি নিতে বলেছেন যেন দেশকে ২য়বার স্বাধীন করা যায়।আমাদের নাগরিকরা যেখানে নিজের বাকস্বাধীনতা প্রকাশ করতে পারে না সেখানে কেও নিজেকে স্বাধীন বলতে পারে না। গণঅভ্যুত্থান ঘটবেই এবং সঠিক সময়েই ঘটবে।দেশের নাগরিকরা এই মাফিয়া সরকারের কাজ থেকে মুক্তি পাবে ইনশাআল্লাহ। ইতিমধ্যে মাফিয়া সরকার ভয় পেয়ে অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল শহীদ উদ্দিন খানের পদোন্নতিসহ অবসর সংক্রান্ত আদেশ বাতিল করেছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় যা সম্পূর্ণ বেআইনি। গত ৩ মে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।মাফিয়া শেখ হাসিনার নির্দেশে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ওয়াহিদা সুলতানা স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ২০০৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর জারি করা প্রজ্ঞাপনে কর্নেল মোহাম্মদ শহীদ উদ্দিন খানের বরখাস্তের পরিবর্তে স্বাভাবিক অবসর সংক্রান্ত আদেশ এবং ২০১০ সালের ২৩ মার্চ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে তার কর্নেল পদে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতিসহ অকালীন অবসর সংক্রান্ত আদেশ বাতিল করা হলো।এর অর্থ ঐ আদেশ দিয়েছিল মাফিয়া সরকার এবং এখন গণঅভ্যুত্থানের ভয়ে তা অবৈধ ভাবে বাতিল করেছে মাফিয়া সরকার।এতে করে এই মাফিয়া সরকারের প্রথম পরাজয় নিশ্চিত হয়েছে এবং দেশের প্রতিটি মানুষের ভালবাসা নিয়ে কর্নেল মো: শহীদ উদ্দীন খান(অব:) পিএসসির বিজয় হয়েছে।গণঅভ্যুত্থান হবেই কারন দেশ মুক্তি বিপ্লব কোন রাজনৈতিক দল নয়।মাফিয়া সরকারের কাছ থেকে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের মুক্তির জন্য এবং গণঅভ্যুত্থান ও নতুন সংবিধানের জন্য দেশ মুক্তি বিপ্লব। ড. রাজু আহমেদ দিপু সদস্য, আন্তর্জাতিক ট্রেড কাউন্সিল ও দেশ মুক্তি বিপ্লব

হেরেছে মাফিয়া সরকার জিতেছে কর্নেল শহীদ-ড.রাজু আহমেদ দিপু

কর্নেল মো: শহীদ উদ্দীন খান বর্তমান সরকারের এক আতঙ্কের নাম।যিনি শেখ হাসিনাকে মাদার অফ মাফিয়া নাম দিয়ে সারা  বিশ্বের কাছে প্রমাণ করেছেন বাংলাদেশে একনায়কতন্ত্রের মাফিয়া সন্ত্রাসী দিয়ে দেশ চালাচ্ছেন শেখ হাসিনা।সরকার কর্নেল শহীদ উদ্দীনের খানের ভাইদের গুম ও মিথ্যা মামলায় নির্যাতন করেছে।উনার সাথে আপোষ করার জন্য সরকার অনেক চেষ্টা করেছে এমনকি জেনারেল তারিক সিদ্দিক ল্ন্ডনে দুইবার এসে দীর্ঘ দিন ধরে চেষ্টা  করেছিলেন উনার সাথে আপোষ করার জন্য কিন্তু তিনি রাজি হয়নি। বাংলাদেশের রাজনীতি ও নাগরিকদের অধিকার ধ্বংস করেছে এই মাফিয়া শেখ হাসিনার সরকার।আন্তর্জাতিক ভাবে শেখ হাসিনা ও জেনারেল তারিক সিদ্দিকির গুম ও গণহত্যার বিষয় গুলো আজ উন্মোচন করতে সক্ষম হয়েছেন কর্নেল শহীদ উদ্দীন খান।উনি লড়াই করে যাচ্ছেন গণঅভ্যুত্থান ও নতুন সংবিধানের জন্য যেন দেশের প্রতিটি নাগরিক সমান অধিকার পেতে পারে।যেন নতুন সংবিধান এর মাধ্যমে দেশের সকল নাগরিকদের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা যায়।যারা দেশ চালাবে যে কোন মন্ত্রী এমনকি প্রধানমন্ত্রীও যদি কোন অন্যায় বা অপরাধ করে তার শাস্তি যেন সাথে সাথে করা যায় বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর মতন।দেশের দুর্নীতি ও অপরাধ মুক্ত করে একটি নিরাপদ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা যেন ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনগণ তাদের পছন্দ মতন সরকার গঠন করতে পারে।সরকারের প্রতিপক্ষ এখন জনগণ তাই যারাই জনগণের অধিকারের জন্য প্রতিবাদ করছে তাদেরকে মাফিয়া সরকার নানান ধরনের চারিত্রিক মিথ্যা রটনা কিংবা মিথ্যা মামলা দিয়ে অপদস্ত ও দমন নিপীড়ন চালাচ্ছে।দেশ মুক্তি বিপ্লব এর মূখপাত্র কর্নেল মো: শহীদ উদ্দীন খান (অব:) পিএসসি, বাংলাদেশের নাগরিকদের মাফিয়া ও দেশদ্রোহী সরকারের কাছ থেকে রক্ষা করার জন্য গণঅভ্যুত্থানের জন্য সবাইকে প্রস্তুতি নিতে বলেছেন যেন দেশকে ২য়বার স্বাধীন করা যায়।আমাদের নাগরিকরা যেখানে নিজের বাকস্বাধীনতা প্রকাশ করতে পারে না সেখানে কেও নিজেকে স্বাধীন বলতে পারে না। গণঅভ্যুত্থান ঘটবেই এবং সঠিক সময়েই ঘটবে।দেশের নাগরিকরা এই মাফিয়া সরকারের কাজ থেকে মুক্তি পাবে ইনশাআল্লাহ।
ইতিমধ্যে মাফিয়া সরকার ভয় পেয়ে অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল শহীদ উদ্দিন খানের পদোন্নতিসহ অবসর সংক্রান্ত আদেশ বাতিল করেছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় যা সম্পূর্ণ বেআইনি। গত ৩ মে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।মাফিয়া শেখ হাসিনার নির্দেশে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ওয়াহিদা সুলতানা স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে ২০০৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর জারি করা প্রজ্ঞাপনে কর্নেল মোহাম্মদ শহীদ উদ্দিন খানের বরখাস্তের পরিবর্তে স্বাভাবিক অবসর সংক্রান্ত আদেশ এবং ২০১০ সালের ২৩ মার্চ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জারি করা প্রজ্ঞাপনে তার কর্নেল পদে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতিসহ অকালীন অবসর সংক্রান্ত আদেশ বাতিল করা হলো।এর অর্থ ঐ আদেশ দিয়েছিল মাফিয়া সরকার এবং এখন গণঅভ্যুত্থানের ভয়ে তা অবৈধ ভাবে বাতিল করেছে মাফিয়া সরকার।এতে করে এই মাফিয়া সরকারের প্রথম পরাজয় নিশ্চিত হয়েছে এবং দেশের প্রতিটি মানুষের ভালবাসা নিয়ে কর্নেল মো: শহীদ উদ্দীন খান(অব:) পিএসসির বিজয় হয়েছে।গণঅভ্যুত্থান হবেই কারন দেশ মুক্তি বিপ্লব কোন রাজনৈতিক দল নয়।মাফিয়া সরকারের কাছ থেকে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের মুক্তির জন্য  এবং গণঅভ্যুত্থান ও নতুন সংবিধানের জন্য দেশ মুক্তি বিপ্লব।
ড. রাজু আহমেদ দিপু
সদস্য, আন্তর্জাতিক ট্রেড কাউন্সিল ও দেশ মুক্তি বিপ্লব